০৪:৫৫:০৫ এএম, বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫, ২৬ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ইসরায়েলের পণ্য বর্জনের ডাক দিলেন ইলিয়াস কাঞ্চন সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকান্ডে সরাসরি জড়িত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গ্যাঁড়াকলের গ্যাঁড়ায় বিএনপি পটুয়াখালীতে বন ‍উজার ঘটনায় তদন্ত কর্মকর্তার তদন্ত করবে কে ? দুমকিতে ঘর মালিকের অর্ধলক্ষাধিক টাকা শ্রমিকদল নেতার পেটে! ধলেশ্বরী নদীতে সেনা অভিযান: দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাং ওরফে ডেঞ্জার গ্যাং এর ১৬ জন আটক। বিমানবন্দরে এক গৃহবধূ পাষণ্ড স্বামীর অত্যাচারের শিকার নিক্সন এর পক্ষ থেকে দেশবাসীকে ঈদ শুভেচ্ছা। বরিশালের চরবাড়িয়া ইউনিয়নে কৃষক দলের কমিটি না যেন আওয়ামীলীগের কমিটি, প্রতিবাদে ঝাড়ু মিছিল দেশে কোটি নিরিহ কর্মীর ঘরে হাহাকার। কলকাতায় কতিপয় আলীগ এমপি-মন্ত্রী ও নেতাদের মদ্যপানের আসর।
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

দেশে কোটি নিরিহ কর্মীর ঘরে হাহাকার। কলকাতায় কতিপয় আলীগ এমপি-মন্ত্রী ও নেতাদের মদ্যপানের আসর।

সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ আসাদুজ্জামান।।সত্য লিখলে শত্রু বাড়ে. নিজের অপুরনীয় ক্ষতি হয়. তাই লেখা লেখি অনেক কমিয়ে দিয়েছি। তবে এবার না লিখে পারলাম না।

ক্ষমতার আমলে সুবিধা বঞ্চিত কোটি কোটি আওয়ামীলীগ সমর্থকরা ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পরে জীবন নাসের ভয়ে সব কিছু ফেলে দেশের বিভিন্ন স্থানে পলাতক থেকে দুর্বিসহ জীবন যাপন করছে। মাঝারী গোছের অনেকেই মামলার আসামী আওয়ামীলীগের এমপি-মন্ত্রী.প্রভাবশালী ও বিত্তবান প্রায় লক্ষাধিক নেতা বিদেশে পালিয়ে গিয়েছেন।  তাদের সিংহভাগ রয়েছেন ভারতে। মহা আরামে তারা আয়েশি জীবন যাপন করছেন। কারন হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করেছেন তারা।
অনুসন্ধানে যানা যায়। দলের সেক্রেটারী ওবায়দুল কাদের. সাবেক স্ব রাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালসহ তিন শতাধিক নেতারা অবস্থান করছেন কলকাতার নিউ টাউন বিধান নগর এলাকায়। সেখানে পলাতকদের নিয়ে দলীয় প্রধান সাবেক প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তিন দিন মিটিং ও ইফতার পার্টি করেছেন। কলকাতা বিধান নগর এলাকায় একটি বিশাল বহুল বহুতল ভাবনে প্রতিদিন চলে তাদের আসর ও আড্ডা।

“সোনা বন্ধু তুই আমার করলি দিওয়ানা” “কথা দিয়া বন্ধু তুমিকথা রাখলানা”.।

এসব গানে গানে লাল পানির মউ মউ হরষে বিলাশে অর্ধ পোষাকে চলে উল্লাস।অথচ কর্মীর খবর রাখেনা। কলকাতা বিধান নগরের পুলিশ কমিশনার শ্রী ভুকেশ কুমার অবৈধ অনুপ্রনেশ এর অপরাধে ঐ সকল আওয়ামী লুটারদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা কেনো নেয় না, তারও সমালোচনা করছেন অনেকে। খোজ নিয়ে যানা যায়. ছাত্রলীগ থেকে শুরু করে আওয়ামীলীগের দ্বিতীয় সর্বোচ্চো নেতাদের মধ্যে কলকাতায় আশ্রয় নেয়া পলাতক ১৩৭ জন আলীগ নেতার ম্যসেঞ্জার হোয়াটসঅ্যাপ,টেলিগ্রাম খোলা আছে।

বাংলাদেশে শুধুমাত্র তৃনমুলে আলীগের পদ বা সমর্থক হওয়ার কারনে চরম বিপর্যশ্ত নেতা কর্মিরা ফোনে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কথা বলার চেস্টা করলে তারা তৃনমুলের কান্না আর্তনাথ কেউ শুনতে চাননা। ফোন খোলা কিন্তু কোনো নেতা তা রিসিভ করছেননা।

এমন অভিযোগ তৃনমুল আলীগের নেতা কর্মীরা তারা বলছেন এরা আলীগের নেতৃত্বে থাকলে জীবনে সেই দলকে কর্মী বা জনগন কেউ গ্রহন করবেনা। অনেকে ফিরে আসলে তৃনমুলের রোষা নলে পরবে। তবে হাতে গোনা কয়েকজন নেতার প্রসংসাও করেছেন তৃনমুলের কর্মীরা। অনেকেই বলছেন লুটপাট কারীরা আওয়ামী ডাকাত. তারা দলের শত্রু দেশের শত্রু। তারা জনবিচ্ছন্ন. কর্মি সমর্থক বিচ্ছিন্ন লুটার। এরা কোনোদিন দল বা দেশকে ভালোবাসেননি। তাদের বিচার হওয়া উচিত। এই কথা গুলোর একটি শব্দও আমার নিজের নয়। এগুলো তৃনমুল আলীগের কর্মির কথা। সাধারন মানুষের কথা।লুটার লীগ কেউ চায়না।

কলকাতার কয়েকটি বিশ্বস্থ সুত্রে পাওয়া খবর।
কতিপয় আলীগ নেতাদের নিশি রাতে মধ্যপানে গানের আশরের ছবি ও ভিডিও সংরক্ষিত আছে।

 

ইসরায়েলের পণ্য বর্জনের ডাক দিলেন ইলিয়াস কাঞ্চন

দেশে কোটি নিরিহ কর্মীর ঘরে হাহাকার। কলকাতায় কতিপয় আলীগ এমপি-মন্ত্রী ও নেতাদের মদ্যপানের আসর।

প্রকাশের সময় : ১০:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫

সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ আসাদুজ্জামান।।সত্য লিখলে শত্রু বাড়ে. নিজের অপুরনীয় ক্ষতি হয়. তাই লেখা লেখি অনেক কমিয়ে দিয়েছি। তবে এবার না লিখে পারলাম না।

ক্ষমতার আমলে সুবিধা বঞ্চিত কোটি কোটি আওয়ামীলীগ সমর্থকরা ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পরে জীবন নাসের ভয়ে সব কিছু ফেলে দেশের বিভিন্ন স্থানে পলাতক থেকে দুর্বিসহ জীবন যাপন করছে। মাঝারী গোছের অনেকেই মামলার আসামী আওয়ামীলীগের এমপি-মন্ত্রী.প্রভাবশালী ও বিত্তবান প্রায় লক্ষাধিক নেতা বিদেশে পালিয়ে গিয়েছেন।  তাদের সিংহভাগ রয়েছেন ভারতে। মহা আরামে তারা আয়েশি জীবন যাপন করছেন। কারন হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করেছেন তারা।
অনুসন্ধানে যানা যায়। দলের সেক্রেটারী ওবায়দুল কাদের. সাবেক স্ব রাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালসহ তিন শতাধিক নেতারা অবস্থান করছেন কলকাতার নিউ টাউন বিধান নগর এলাকায়। সেখানে পলাতকদের নিয়ে দলীয় প্রধান সাবেক প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তিন দিন মিটিং ও ইফতার পার্টি করেছেন। কলকাতা বিধান নগর এলাকায় একটি বিশাল বহুল বহুতল ভাবনে প্রতিদিন চলে তাদের আসর ও আড্ডা।

“সোনা বন্ধু তুই আমার করলি দিওয়ানা” “কথা দিয়া বন্ধু তুমিকথা রাখলানা”.।

এসব গানে গানে লাল পানির মউ মউ হরষে বিলাশে অর্ধ পোষাকে চলে উল্লাস।অথচ কর্মীর খবর রাখেনা। কলকাতা বিধান নগরের পুলিশ কমিশনার শ্রী ভুকেশ কুমার অবৈধ অনুপ্রনেশ এর অপরাধে ঐ সকল আওয়ামী লুটারদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা কেনো নেয় না, তারও সমালোচনা করছেন অনেকে। খোজ নিয়ে যানা যায়. ছাত্রলীগ থেকে শুরু করে আওয়ামীলীগের দ্বিতীয় সর্বোচ্চো নেতাদের মধ্যে কলকাতায় আশ্রয় নেয়া পলাতক ১৩৭ জন আলীগ নেতার ম্যসেঞ্জার হোয়াটসঅ্যাপ,টেলিগ্রাম খোলা আছে।

বাংলাদেশে শুধুমাত্র তৃনমুলে আলীগের পদ বা সমর্থক হওয়ার কারনে চরম বিপর্যশ্ত নেতা কর্মিরা ফোনে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কথা বলার চেস্টা করলে তারা তৃনমুলের কান্না আর্তনাথ কেউ শুনতে চাননা। ফোন খোলা কিন্তু কোনো নেতা তা রিসিভ করছেননা।

এমন অভিযোগ তৃনমুল আলীগের নেতা কর্মীরা তারা বলছেন এরা আলীগের নেতৃত্বে থাকলে জীবনে সেই দলকে কর্মী বা জনগন কেউ গ্রহন করবেনা। অনেকে ফিরে আসলে তৃনমুলের রোষা নলে পরবে। তবে হাতে গোনা কয়েকজন নেতার প্রসংসাও করেছেন তৃনমুলের কর্মীরা। অনেকেই বলছেন লুটপাট কারীরা আওয়ামী ডাকাত. তারা দলের শত্রু দেশের শত্রু। তারা জনবিচ্ছন্ন. কর্মি সমর্থক বিচ্ছিন্ন লুটার। এরা কোনোদিন দল বা দেশকে ভালোবাসেননি। তাদের বিচার হওয়া উচিত। এই কথা গুলোর একটি শব্দও আমার নিজের নয়। এগুলো তৃনমুল আলীগের কর্মির কথা। সাধারন মানুষের কথা।লুটার লীগ কেউ চায়না।

কলকাতার কয়েকটি বিশ্বস্থ সুত্রে পাওয়া খবর।
কতিপয় আলীগ নেতাদের নিশি রাতে মধ্যপানে গানের আশরের ছবি ও ভিডিও সংরক্ষিত আছে।