, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫, ২৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ইসরায়েলের পণ্য বর্জনের ডাক দিলেন ইলিয়াস কাঞ্চন সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকান্ডে সরাসরি জড়িত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গ্যাঁড়াকলের গ্যাঁড়ায় বিএনপি পটুয়াখালীতে বন ‍উজার ঘটনায় তদন্ত কর্মকর্তার তদন্ত করবে কে ? দুমকিতে ঘর মালিকের অর্ধলক্ষাধিক টাকা শ্রমিকদল নেতার পেটে! ধলেশ্বরী নদীতে সেনা অভিযান: দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাং ওরফে ডেঞ্জার গ্যাং এর ১৬ জন আটক। বিমানবন্দরে এক গৃহবধূ পাষণ্ড স্বামীর অত্যাচারের শিকার নিক্সন এর পক্ষ থেকে দেশবাসীকে ঈদ শুভেচ্ছা। বরিশালের চরবাড়িয়া ইউনিয়নে কৃষক দলের কমিটি না যেন আওয়ামীলীগের কমিটি, প্রতিবাদে ঝাড়ু মিছিল দেশে কোটি নিরিহ কর্মীর ঘরে হাহাকার। কলকাতায় কতিপয় আলীগ এমপি-মন্ত্রী ও নেতাদের মদ্যপানের আসর।
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

ভারতীয় সমাজবিজ্ঞানী ড. সৈয়দ আব্দুল হাফিজ মঈনুদ্দিন মহাশয়ের বিদায় সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান

  • জয়দেব বেরা
  • প্রকাশের সময় : ০৩:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
  • ২০৮ পড়া হয়েছে

জয়দেব বেরা।।আজ ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হল সমাজতত্ত্ব বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. সৈয়দ আব্দুল হাফিজ মঈনুদ্দিন মহাশয়ের দীর্ঘ কর্মজীবনের বিদায় সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান।উনার কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ১৯৯১ সালে এবং বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজতত্ত্ব বিভাগের দায়িত্ব পান ২০০৫ সালে।উনার হাত ধরেই এই বিভাগের পথ চলা শুরু হয়।উনি ছিলেন একজন সুনামধন্য লেখক এবং সমাজতাত্ত্বিক।এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে তথা সমাজতত্ত্ব বিভাগের সঙ্গে উনার রয়েছে নানান স্মৃতির ইতিহাস।উনি ছিলেন বজ্রের মতো কঠিন, আবার কুসুমের মতো কোমল।খুবই দায়িত্বশীল এবং স্পষ্টবাদী বক্তা ছিলেন তিনি।যিনি সমাজতত্ত্ব কেবল নয় সাহিত্যচর্চাও করতেন।উনার গবেষণার বিষয়গুলি ছিল মুসলিম নারী,গ্রামীণ সমাজ,ধর্মের সমাজতত্ত্ব প্রভৃতি।যিনি কর্মজীবনের শুরুতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাথে সংযুক্ত ছিলেন।পরবর্তীতে সমাজতত্ত্ব বিভাগের দায়িত্ব পান।উনি ছিলেন সমাজতত্ত্ব বিভাগের বট বৃক্ষ যাঁর জ্ঞানের ছায়ায় আশ্রয় পেয়েছে সহস্র ছাত্র-ছাত্রী এবং গবেষক।আজকের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গগণ সহ প্রাক্তন ও বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীরা।সবাই একবুক শ্রদ্ধা ও ভক্তি দিয়েই স্যারের এই বিদায় সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।সবাই এক হৃদয় ব্যথা অনুভব করে তাদের প্রিয় স্যারকে প্রথাগত নিয়মে বিদায় জানিয়েছিল।

ইসরায়েলের পণ্য বর্জনের ডাক দিলেন ইলিয়াস কাঞ্চন

ভারতীয় সমাজবিজ্ঞানী ড. সৈয়দ আব্দুল হাফিজ মঈনুদ্দিন মহাশয়ের বিদায় সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান

প্রকাশের সময় : ০৩:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫

জয়দেব বেরা।।আজ ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হল সমাজতত্ত্ব বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. সৈয়দ আব্দুল হাফিজ মঈনুদ্দিন মহাশয়ের দীর্ঘ কর্মজীবনের বিদায় সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান।উনার কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ১৯৯১ সালে এবং বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজতত্ত্ব বিভাগের দায়িত্ব পান ২০০৫ সালে।উনার হাত ধরেই এই বিভাগের পথ চলা শুরু হয়।উনি ছিলেন একজন সুনামধন্য লেখক এবং সমাজতাত্ত্বিক।এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে তথা সমাজতত্ত্ব বিভাগের সঙ্গে উনার রয়েছে নানান স্মৃতির ইতিহাস।উনি ছিলেন বজ্রের মতো কঠিন, আবার কুসুমের মতো কোমল।খুবই দায়িত্বশীল এবং স্পষ্টবাদী বক্তা ছিলেন তিনি।যিনি সমাজতত্ত্ব কেবল নয় সাহিত্যচর্চাও করতেন।উনার গবেষণার বিষয়গুলি ছিল মুসলিম নারী,গ্রামীণ সমাজ,ধর্মের সমাজতত্ত্ব প্রভৃতি।যিনি কর্মজীবনের শুরুতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাথে সংযুক্ত ছিলেন।পরবর্তীতে সমাজতত্ত্ব বিভাগের দায়িত্ব পান।উনি ছিলেন সমাজতত্ত্ব বিভাগের বট বৃক্ষ যাঁর জ্ঞানের ছায়ায় আশ্রয় পেয়েছে সহস্র ছাত্র-ছাত্রী এবং গবেষক।আজকের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গগণ সহ প্রাক্তন ও বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীরা।সবাই একবুক শ্রদ্ধা ও ভক্তি দিয়েই স্যারের এই বিদায় সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।সবাই এক হৃদয় ব্যথা অনুভব করে তাদের প্রিয় স্যারকে প্রথাগত নিয়মে বিদায় জানিয়েছিল।