নিজস্ব প্রতিবেদক।। জুলাই অভ্যুত্থানের যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন। তারা নাকি এখন সরকারি বদলি,টেন্ডার বানিজ্য নিয়ে ব্যস্ত। তারা নতুন দল তৈরী করে আসন ভাগাভাগি নিয়েও দৌড়ঝাঁপ দিচ্ছে। এসব কি ২৪ এর চেতনা ? এই জন্যই কি এতো আত্মত্যাগ ? বাংলাদেশ সেনাবাহিনীও আজ বিতর্কিত অবস্থায়।
সেনাবাহিনী ও দেশবাসীর চোখে সারাদেশ আজ একটি বড় দলের দখলে। সেই ফ্যাসিস্ট সরকারের মতো দেশ আজ তাদের নিয়ন্ত্রণে। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে
এই সকল পরিস্থিতি বিবেচনা করে সামরিক বাহিনী দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনকে লেভেল প্লেন ফিল্ড করতে নানান ধরনের পরিকল্পনা করতেই পারে। তারা বিভিন্ন মহলে এই সংকট মোকাবেলায় নানান ধরনের আলোচনা, পরিকল্পনা করতেই পারে।
এই বিষয় গুলো নিয়ে যদি অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেয়া নেতৃবৃন্দ ও সেনাবাহিনী মুখোমুখি অবস্থান নেন। তাহলে আমাদের ২৪, আমাদের সন্তানদের আত্মত্যাগ,দেশবাসীর ত্যাগ,প্রবাসীদের সমর্থন, আমাদের নতুন বাংলাদেশর সংস্কার। সব কিছুই মূল্যহীন হয়ে যাবে।আর সামরিক বাহিনীর দেশে জরুরী অবস্থা জারির সুযোগ তৈরী হবে। তখন লাভবান হবে, পালিয়ে যাওয়া ফ্যাসিস্ট ও তার দোসরেরা।খুনী হাসিনা গং দের এই দেশের মাটিতে আর রাজনীতি করতে দেয়া হবে না।এটা পরিস্কার ঘোষণা।
আজ এক বিবৃতিতে জাতীয় যুব পরিষদ এর সভাপতি এস এম সামছুল আলম নিক্সন এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন। যতো দ্রুত সম্ভব দেশ ও দেশের মানুষের প্রয়োজনে, সকল রাজনৈতিক দলের জাতীয় জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা।
আর যদি তা না হয়। তাহলে জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে।দেশের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের অনৈক্য, ফ্যাসিবাদের উৎসাহিত করবে।অনিশ্চিত হয়ে পড়বে রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচন। আবুসাইদ মুগ্ধদের আত্মত্যাগকে, বানিজ্যিক করবেন না।